শনিবার (১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষজ্ঞরা এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আলোচনা সভার আয়োজন করে ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ।
এতে অংশ নেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খালেকুজ্জামান আহমেদ, জাসদ নেতা মঈনুদ্দিন খান বাদল, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, বিআইআইএসএস'র চেয়ারম্যান মুন্সী ফয়েজ আহমেদ, অর্থনীতিবিদ খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ, অর্থনীতিবিদ ওয়ালিউর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বর্তমানে উষ্ণ ও হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজ করছে। বিষয়টি আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন ভারত সফর সামনে রেখে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যকার ঘনিষ্ট বন্ধন আরও দৃঢ় হবে। পাশাপাশি অমীমাংসিত বিভিন্ন বিষয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে বলে আমরা মনে করছি।
অনুষ্ঠানের ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন আই ক্ল্যাডসের নির্বাহী পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ।
তিনি বলেন, সামরিক সহযোগিতার বিষয়টি এখনও আমরা জানি না। তবে সার্বিক বিবেচনায় বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব খর্ব হওয়ার শর্ত না থাকলে ও সামরিক জোটের ক্ষেত্র বাদ দিয়ে সামরিক সহযোগিতা নেওয়ার কোনো বাধা নেই। প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা থাকলে সংঘাতের সম্ভবনা দূর হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০১৭
এমসি/এএ