রোববার (২ এপ্রিল) পুলিশের সুরত হাল প্রতিবেদন পাওয়ার পর বেলা সাড়ে ১১টা থেকে শুরু করে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ময়নাতদন্ত শেষ করে।
এর আগে ময়নাতদন্তের জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. পার্থ সারথী দত্ত বাংলানিউজকে বলেন, ছিন্ন ভিন্ন মরদেহের যেসব অংশ এসেছে তা ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। তিনটি মরদেহের মধ্যে দু’টি মরদেহ পুরুষের এবং একটি নারীর। পুরুষ দু’জনের একজনের বয়স (৪২), অপরজনের (৩৮) ও নারীর (৩০)।
আরএমও পলাশ রায় বাংলানিউজকে জানান, মরদেহগুলোর আলামত ঠিক নাসিরপুর থেকে উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলোর মতো। তিনজনের পেটের অংশের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তবে মুখমণ্ডল এখনো বিকৃত হয়নি। ডিএনএ পরীক্ষার জন্য প্রতিটি মরদেহ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
বুধবার (২৯ মার্চ) ভোরে শহরের বড়হাটে আস্তানাটি শনাক্ত করার পর অপারেশন ম্যাক্সিমাস চালিয়ে শনিবার (১ এপিল) সেখান থেকে ছিন্ন ভিন্ন তিনটি মরদেহের অংশ পাওয়ার কথা জানায় পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০১৭
আরবি/