শুক্রবার (০৭ এপ্রিল) জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, বিরামহীন অতি বৃষ্টি হওয়ায় হাওর রক্ষাবাঁধ ভেঙে যাওয়া ও জলাবদ্ধতার কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে।
এদিকে, কিছু হাওরের সুরমা নদীর সঙ্গে সংযোগ থাকার কারণেও নদীর পানি ঢুকছে হাওরে।
স্থানীয় কৃষকরা জানান, হাওর রক্ষাবাঁধের কাজ সঠিক সময়ে হলে কৃষকদের এতো বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতো না। ঠিকাদার সামান্য কাজ করেই বাঁধের কাজ করেই বন্ধ করে দিয়েছেন। আর এজন্য বাঁধ দুর্বল হওয়ার ফলে বৃষ্টিতে ভেঙে গিয়ে হাওরে পানি ঢুকে ধান তলিয়ে গেছে।
জেলা কৃষি অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল হালিম বাংলানিউজকে বলেন, দিন দিন জমির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। যে জমিতে ধান গাছের গোড়ায় পানি রয়েছে সেগুলোও নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ, ধান গাছের গোড়ায় পচন ধরে গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৭, ২০১৭
এনটি/এসএনএস