শনিবার (০৮ এপ্রিল) সকালে তাদের আটক করে ফুলবাড়ী থানা পুলিশ। এর আগে ফুলবাড়ী থানায় মামলাটি দায়ের করেন কপোতির ছেলে শুভ নন্দন।
মামলার আসামিরা হলেন- শুভ নন্দনের বাবা, সৎ মা ও সৎ ভাইসহ অজ্ঞাত আরো তিন-চার জন।
আটকরা হলেন- বাবা সাধনা নন্দন চৌধুরী, সৎ মা প্রতিমা রানী (৪০) ও সৎ ভাই আকাশ নন্দন চৌধুরী (২০)।
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ নাসিম হাবিব ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, এঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে তিনজনের নামোল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরো তিন-চার জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার নামীয় সকল আসামিকে আটক করা হয়েছে। তাদের দিনাজপুর আদালতে পাঠানোর প্রস্ততি চলছে।
শুক্রবার (০৭ এপ্রিল) ফুলবাড়ী পৌর শহরের সুজাপুর এলাকার একটি বাঁশঝাড় এলাকা থেকে কপোতি রানীর হাত-পা পোড়ানো অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৮, ২০১৭
বিএস