বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অঞ্জনা দেবী ও মোকছেদ আলীর নামে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
রমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মো. মারুফুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, নিহতের শরীরের প্রায় ৯০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। ভর্তি অন্যদের অধিকাংশরই অবস্থা অশঙ্কাজনক।
রমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীনরা হলেন- মুন্না (৩২), রুস্তম (৪৫), মোছাদ্দেক (৫০), রনজিৎ (৫০), শরিফুল (৩০), মুকুল (৪৬), উদয় (৩০), এনামুল (৩৫) শফিকুল (২০), দেলোয়ার (৪০), সাইদুল (৪০), বাদল (৩৫) বীরেন (৩০) ও আনিছুর (৩৫)।
বুধবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে মিলের বয়লার প্রচণ্ড গরম হয়ে বিস্ফোরিত হলে ৩০ জন শ্রমিক দগ্ধ হন। তাদের দ্রুত উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ২০ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রামেক হাসপাতালে পাঠালে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ২০, ২০১৭/আপডেট: ১৩১৩ ঘণ্টা
এএটি/জেডএস