মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) নিষেধাজ্ঞাটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। মাছে মড়ক ও হাওরের পানিতে ইউরেনিয়াম রয়েছে এমন আশঙ্কায় জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এক সপ্তাহ মাছ ধরতে নিষেধ করা হয়।
এর কারণ হিসেবে বলা হয়, ওই সময় মাছ ধরা হলে হাওরের পানি আরও ঘোলা হয়ে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটত। সেই সঙ্গে মাছ খেয়ে মানুষ পেটের পিড়াসহ নানান রোগে আক্রন্ত হত। এজন্য এক সপ্তাহ মাছ ধরা বন্ধ ছিল।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শংকর রঞ্জন দাস বাংলানিউজকে বলেন, মাছে মড়ক দেখা দেওয়ায় আমরা এক সপ্তাহের জন্য ছোট হাওর জলাশয়গুলোতে মাছ ধরতে নিষেধ করে ছিলাম। এক সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ায় আজ থেকে আবার মাছ সবাই মাছ ধরতে পারবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৫, ২০১৭
এনটি