এরা হলো বিথী (১০) ও তার চাচাতো বোন সোনালী (৯)।
বুধবার (৩ মে) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী আওলাদ হোসেন জানান, ফতুল্লা জেলখানা গেটের সামনে হৈ চৈয়ের শব্দ শুনে সেখানে গিয়ে শিশু দু’টিকে দগ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। পাশের চারতলা ভবনের তৃতীয়তলা থেকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তারা নিচে পড়ে যায়। ওই ভবনের তৃতীয় তলায় বারান্দার পাশে বৈদ্যুতিক তার ছিল।
দগ্ধ সোনালী জানায়, তাদের বাড়ি ফরিদপুরের ভাঙ্গায়। দুই চাচাতো বোনসহ মায়ের সঙ্গে ফতুল্লায় বড় বোন আদুলির বাসায় বেড়াতে এসেছে। বিকেলে তারা দু’জন তৃতীয় তলার বারান্দায় খেলছিল। এরপর কি হয়েছে কিছুই জানে না সে।
ঢামেক বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল জানান, বিথীর শরীরের ৪৫ ও সোনালীর ১৩ শতাংশ পুড়ে গেছে। বিথীর অবস্থা আশংকাজনক বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩১ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৭
এজেডএস/এএটি/আরআই