বৃহস্পতিবার (১৮ মে) বেলা ১১টার দিকে অভিযানে নেতৃত্ব দেন দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার (তদন্ত) এএফএম আমিনুল ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- দুদকের ঢাকা অফিসের পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান ও দুদক খুলনার পরিচালক ড. মো. আবুল হাসান।
দুদক কর্মকর্তারা বলেন, অভিযানের সময় খুলনা বিভাগীয় পাসাপোর্ট অফিসে পরিচালক ও উপ-পরিচালক কাউকেই পাওয়া যায়নি। একজন উপ-সহকারী পরিচালক দিয়েই চলছে বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস।
দুদক খুলনার পরিচালক ড. মো. আবুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, অভিযানে বেশ কিছু অনিয়ম পাওয়া গেছে। মানুষকে হয়রানির শিকার হচ্ছে তারও কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে। ওখানে যারা কাজ করছেন তারা একজন পাসপোর্ট আবেদনকারীর কাগজপত্র সঠিক নেই বলে ফিরিয়ে দেন। কিন্তু পরে ওই ব্যক্তির সব কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তারা আবেদনটি গ্রহণ করে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন।
দালাল এবং পাসপোর্ট অফিসের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলে গড়ে তোলা একটি সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট নানা অজুহাতে পাসপোর্ট আবেদনকারীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকেন এমন অভিযোগ দীর্ঘ দিনের।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫১ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০১৭
এমআরএম/জিপি/বিএস