বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বিকেল সোয়া ৪টায় তারা কারওয়ান বাজারস্থ কমিশনের কার্যালয়ে উপস্থিত হন।
মানবাধিকার কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য ও তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন।
গত ২৩ মে ধর্ষণের ঘটনা তদন্তে আরো বিস্তারিত জানতে দ্য রেইনট্রি হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদনান হারুন, জেনারেল ম্যানেজার ফ্রাংক ফরগেট, গুলশান জোনের ডিসি মোস্তাক আহমেদ ও বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরমান আলীকে তলব করেছে মানবাধিকার কমিশনের গঠিত তদন্ত কমিটি।
ধর্ষণের ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এ তদন্তের অংশ হিসেবে কমিশন এরই মধ্যে ওই দুই তরুণীর সঙ্গে কথা বলেছে। পরে মানবাধিকার কমিশনের দুই সদস্য ঘটনাটির তদন্তে ১৩ মে ঘটনাস্থল রেইনট্রি হোটেল পরিদর্শন করেন।
গত ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীর ‘দ্য রেইন ট্রি’ হোটেলে সাফাত আহমেদ নামে এক বন্ধুর জন্মদিনে যোগ দিতে এসে ধর্ষণের শিকার হন দুই তরুণী। ওই ঘটনার ৪০ দিন পর গত ৬ মে সন্ধ্যায় বনানী থানায় পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেন ভুক্তভোগী তরুণীর একজন।
মামলার এজাহারভুক্ত পাঁচ আসামি হলেন- সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু সাদমান সাকিফ ও নাঈম আশরাফ, সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল ও তার দেহরক্ষী আবুল কালাম আজাদ ওরফে রহমত আলী। আসামিদের গ্রেফতার করা হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৯ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৭
পিএম/ওএইচ/এসএইচ