অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও রাজশাহীর সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার এতে সভাপতিত্ব করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার ও জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মর্জিনা পারভিন।
অনুষ্ঠানের অতিথিরা প্রত্যেক মন্দিরের সভাপতির হাতে দুই হাজার টাকার চেক তুলে দেন।
সাবেক সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্পদায়িক চেতনার দেশ। আওয়ামী লীগ সরকার সব ধর্মের মানুষকে সমান সুযোগ-সুবিধা দিয়ে এই অসাম্প্রদায়িক চেতনা তৈরি করেছে। তাই এই দেশে এক ধর্মের মানুষের সঙ্গে আরেক ধর্মের মানুষের কোনো হানাহানি নেই।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার বলেন, এরই মধ্যে জেলায় ২০টি মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। অসম্পূর্ণ অবস্থায় যেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, জেলা পরিষদের অর্থায়নে সেগুলোরও নির্মাণ কাজ শেষ করা হবে। কোনো মন্দির-মসজিদের নির্মাণ শেষ করতে চাঁদা তুলতে হবে না।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রাজশাহী জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-১ নাইমুল হুদা রানা, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. দেওয়ান মো. শাহরিয়ার ফিরোজ, প্যানেল চেয়ারম্যান-২ রবিউল আলম, প্যানেল চেয়ারম্যান-৩ নার্গিস আক্তার, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুল মজিদ সরদার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৭
এসএস/এমএ