শনিবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার উপকূল সংলগ্ন মুছাপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড এলাকায় তার মৃত্যু হয়। রোকেয়া ওই এলাকার নতুন বাড়ির শহীদ উল্লার মেয়ে।
এর আগে, শনিবার বেলা ১১টার দিকে ধমকা ঝড়ো হাওয়ায় চরপার্বতী, মুছাপুর, চরফকিরা ও চরএলাহি ইউনিয়নে বহু গাছপালা উপছে পড়ে গেছে। এসময় গাছপালা পড়ে বিদ্যুতের তার ছিড়ে যায়। এ কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এছাড়া মুছাপুর, চরএলাহী, চরফকিরা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামের নিম্নাঞ্চলের ২০০ পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।
উপজেলা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, নিম্নচাপের কারণে সাগরের স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৪-৫ ফুট উচ্চতায় অস্বাভাবিক জোয়ারে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় প্রবল বাতাসের কারণে কাঁচা ঘরবাড়ি হেলে পড়ে যাচ্ছে।
এদিকে বিকেলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল ও উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইব্রাহিম খলিল চরএলাহি ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম শাহীন বাংলানিউজকে জানান, পানিবন্দি হয়ে রোকেয়া নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০১৭
টিএ