সোমবার (২৩ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসেন স্বজনরা।
দগ্ধরা হলেন-মো. আলমগীর (৪৫), তার স্ত্রী ফেরদৌসা (৩৫), ছেলে ঈমন (১৫), শিপন (১২), তাফিন (২) এবং তার ভাতিজা তোফায়েল (২৪) ও তার স্ত্রী রত্না (১৭)।
দগ্ধ ফেরদৌসা জানান, রোববার (২২ অক্টোবর) দিবাগত রাত আনুমানিক ৪টার দিকে বাসার সবাই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন। এসময় তার সন্তানদের চিৎকারে তাদের ঘুম ভাঙলে তারা আগুন দেখতে পান। কিভাবে আগুন লেগেছে এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানাতে পারেননি। তবে সে সময় গ্যাসের গন্ধ পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
দুই মাস আগে তারা দ্বিতীয় তলার বাসায় ভাড়ায় উঠেছেন। আলমগীর পেশায় একজন গাড়ি চালক।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে জানান, বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে দগ্ধ আটজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৩৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৭
এজেডএস/পিএম/আরবি/