বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) দুপরে বরিশাল প্রেসক্লাবে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের সহায়তায় স্থানীয় নারী নেতৃত্বের উপস্থিতিতে এ সংবাদ সম্মেলন হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত নেতৃত্ব বলেন, বিগত এক দশকে নারীর রাজনৈতিক নেতৃত্ব বৃদ্ধিতে বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
গণ প্রতিনিধিত্ব আদেশ ২০০৯ (সংশোধিত) অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যেই মূল দলের সকল পর্যায়ের কমিটিগুলোতে বাধ্যতামূলকভাবে ৩৩ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু, জাতীয় পর্যায়ের কমিটিতে নারী অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি থাকলেও ইউনিয়ন থেকে জেলা পর্যায় পর্যন্ত দলের নেতৃস্থানীয় পদগুলোতে নারীর অংশগ্রহণ খুবই নগন্য। গত ২০০৮ সালে নির্বাচনে সাধারণ আসনে নির্বাচিত নারী প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১৯জন এবং বর্তমান পার্লামেন্টে সেটার সংখ্যা দাড়িয়েছে ২২ জনে। গত সংসদ থেকে বর্তমান সংসদে সাধারণ আসনে নারী প্রতিনিধি বৃদ্ধি পেয়েছে মাত্র ৩ জন।
লিখিত বক্তব্যে মহানগর বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা আয়শা তৌহিদ লুনা বলেন, ‘নারীর জয় সবার জয়’ ক্যাম্পেইন সারাদেশে নারীদের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বাধাসমূহ চিহ্নিত করা এবং বাধাসমূহ উত্তরণের জন্যে সুপারিশমালা তৈরিতে সহায়তা করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ইসরাত জাহান সোনালী, মহিলা আওয়ামী লীগ নেতা শ্যামলী সাহা, নুরুন্নাহার পুষ্প, মহিলা দলের ফাতেমা তুজ জোহরা মিতুসহ ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৬, ২০১৭
এমএস/এমজেএফ