রোববার (১১ মার্চ) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করতে দু’দেশের মধ্যে প্রথম কৌশলগত সংলাপটি অনুষ্ঠিত হয় ২০১৭ সালের মার্চে ঢাকায়।
১৫ মার্চ লন্ডনে দ্বিতীয়বার কৌশলগত আলোচনায় বসবেন দু’দেশের প্রতিনিধিরা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে যুক্তরাজ্যের বেরিয়ে আসার পর দেশটির সঙ্গে এ সংলাপটিকে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র মতে, দ্বিতীয় কৌশলগত সংলাপে সন্ত্রাস দমন, ব্রেক্সিট, জলবায়ু পরিবর্তন, এজেন্ডা ২০৩০, অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত নেওয়া, বাণিজ্য-বিনিয়োগ প্রভৃতি ইস্যু গুরুত্ব পাবে। এ বৈঠকে অবকাঠামো, জ্বালানি, আইসিটি ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্রিটিশ বিনিয়োগ আহ্বান করতে পারে বাংলাদেশ। তাছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যুতেও আলোচনা হতে পারে এ বৈঠকে।
‘এভরিথিং বাট আর্মস’ (ইবিএ) কর্মসূচির আওতায় ইইউর বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা পায় বাংলাদেশ। কিন্তু ব্রেক্সিটের কারণে ইইউ থেকে ব্রিটেন বেরিয়ে গেছে। এই ব্রেক্সিট কার্যকর হওয়ার পরও যুক্তরাজ্য যাতে বাংলাদেশের জন্য শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা বহাল রাখে সে জন্য ঢাকার পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হবে বলে জানায় সংশ্লিষ্ট সূত্র।
বাংলাদেশ সময়ঃ ২৩১১ ঘণ্টা, মার্চ ১১,২০১৮
কেজেড/বিএসকে