সোমবার (১২ মার্চ) রাতে রাজধানীর বারিধারায় কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান আসিফ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকালেই নেপালের উদ্দেশে রওনা দেবেন তারা।
আরও পড়ুন>>
** বিএস২১১ বিধ্বস্তে নিহত ৪৯: নেপাল পুলিশ
হতাহতের বিষয়ে কোম্পানির সিইও বলেন, যারা আহত কিংবা নিহত হয়েছেন তাদের বেশির ভাগের শরীর পুড়ে গেছে। তাই তাদের শনাক্ত করা কঠিন।
সন্ধ্যায় আহত ১৬ জন হাসপাতালে ভর্তি থাকার কথা জানালেও রাতে তিনি বলেন, আমরা জানতে পেরেছি কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালে ১৯জনকে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে ভর্তি ১৯ আরোহী:
কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া আরোহীরা হলেন- এমরানা কবির হাসি, প্রিনয় ঢামি, সামিরা, কবির হোসাইন, মেহেদী হাসান, রিজওয়ানা আব্দুল্লাহ, স্বর্ণা সাইয়েদা কামরুন্নাহার, শাহরিন আহমেদ, মো. শাহীন বেপারী, কিশোর ত্রিপতি, হরি প্রসাদ সুবেদি, দয়ারাম তমরাকার, কিশান পান্ডে, বসন্ত বহরা, আশিষ রঞ্চিত, বিনোদ রাজ পুদয়াল, সনম সাক্ষী, দীনেশ হুমাগেইন এবং রেজুয়ানুল হক।
এর আগে দুপুর ২টা ২০ মিনিটে ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় দুর্ঘটনায় পড়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিএস২১১ ফ্লাইটটি।
এতে ৫০ জনের মতো মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে নেপাল পুলিশ। তবে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ বলছে, এখন পর্যন্ত ৪১জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
ঢাকা থেকে যাওয়া ৭৮ আসনের ড্যাশ প্লেনটিতে পাইলট-ক্রুসহ মোট ৭১ জন আরোহী ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২২৯ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৮
ইইউডি/এসআইজে/এমএ