মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের জিএম (জনসংযোগ) কামরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, পাইলট, কো-পাইলট, কেবিন ক্রুসহ মোট ২৬ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
কামরুল ইসলাম আরও বলেন, আনুষ্ঠানিকতা শেষে যত দ্রুত সম্ভব মরদেহ দেশে আনা হবে।
জীবিতদের চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয় বহন করবে ইউএস-বাংলা। ক্ষতিগ্রস্তরা ইন্স্যুরেন্স সুবিধা ছাড়াও ক্ষতিপূরণ পাবেন। বর্তমানে পরিস্থিতি মোকাবিলার পরেই ক্ষতিপূরণের বিষয়টি ঠিক হবে।
প্লেন বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানতে ব্ল্যাক বক্সের তথ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থাকে (আইসিএও) দিয়ে তদন্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।
সোমবার (১২ মার্চ) দুপুর ২টা ২০ মিনিটে পার্বত্য শহর কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিএস২১১ ফ্লাইটটি বিধ্বস্ত হয়।
ঢাকা থেকে যাওয়া ৭৮ আসনের উড়োজাহাজটিতে চার ক্রুসহ মোট ৭১ আরোহী ছিলেন। এতে ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় নেপাল পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে ফ্লাইটটির পাইলট আবিদ সুলতান চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ এ।
স্বজনরা নেপালে, চিহ্নিতের পর মরদেহ হস্তান্তর
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০১৮
ইইউডি/আরআর