উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের বাজিতপুর গ্রামের মৃত মোকসেদ মাতুব্বরের ছেলে কবির মাতুব্বর (৪৫) দীর্ঘদিন ধরে কসমেটিকস ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। সে সুবাধে প্রায়ই তিনি নেপালে আসা-যাওয়া করতেন।
নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত ইউএস-বাংলার প্লেনে থাকা ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে চার ক্রু এবং ২২ যাত্রীর মৃত্যু হলেও আহত অবস্থায় হাসপাতালে ১০ জনের মধ্যে কবিরের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে গেছে। এছাড়া দু’পা আঘাতে ভেঙে গেছে বলে তার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
ঢাকায় অবস্থানরত কবিরের স্ত্রী হেনা বেগম বাংলানিউজকে বলেন, প্লেন দুর্ঘটনায় অনেক লোকের মৃত্যু হলেও আমার স্বামী গুরুতর আহত অবস্থায় বেঁচে আছেন। এজন্য আল্লাহর কাছে আমরা শুকরিয়া জানাই। তবে আমরা চাই উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে দ্রুত সুস্থ করে তোলা হোক।
নেপালের কাঠমান্ডু হাসপাতালে অবস্থানরত কবিরের বড় ছেলে শাওন জানান, প্লেন দুর্ঘটনায় তার বাবার শরীরের বেশ কিছু অংশ পুড়ে গেছে। পা ভাঙা ছাড়াও মাথায় আঘাত লেগেছে। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৮
আরবি/