এরা হলেন- কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার লেদা মেকশি ফট ক্যাম্পের শুনা আলী (৬৫), তার মেয়ে রাশিদা (২০), আলী হালী ক্যাম্পের আবু তাহেরের মেয়ে মিনারা (১৯), আব্দুস ছালামের মেয়ে বেবী (১৮)। এদের সহযোগী বাংলাদেশি নাগরিক কক্সবাজার জেলার বড় মহেষখালী জাগিরাঘোনা গ্রামের তোফাইল আহমেদের ছেলে মো. ইলিয়াছ (২৮)।
এদের মধ্যে শুনা মিয়াকে চিকিৎসা করানোর জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল ক্যাম্পের কর্মকর্তারা।
রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আসা মো. ইলিয়াস বলেন, তারা সবাই বুধবার বাগেরহাটে এসেছেন। খানজাহান আলীর (রহঃ) মাজার দেখানোর উদ্দেশে তাদের এখানে নিয়ে এসেছেন তিনি।
বাগেরহাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহতাব উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, সকালে শহরের রাহাতের মোড়ে সন্দেহজনকভাবে কয়েকজন ঘোরাঘুরি করছে এমন খবর পেয়ে পুলিশ ফোর্স পাঠিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এদের মধ্যে চারজন রোহিঙ্গা এবং একজন তাদের সহযোগী বাংলাদেশি নাগরিক। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৮
আরএ