শনিবার (১৭ মার্চ) দুপুরে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ নিহত এফ এইচ প্রিয়কের বাড়িতে যায়। এ সময় তার পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা ও সমবেদনা জানায় এবং তাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয় ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ।
ইউএস-বাংলা’র বিক্রয় ও জনসংযোগ বিভাগের মহা-ব্যবস্থাপক কামরুল ইসলাম বলেন, প্লেন বিধ্বস্তের ঘটনার শিকার এমন পরিবারের পাশে থাকা আমাদের দায়িত্ব। এফ এইচ প্রিয়কের পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা আমাদের নেই। দুর্ঘটনায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করবে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। দুই দেশের সব কার্যক্রম শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যে মরদেহ দেশে আনার সব ধরনের ব্যবস্থা করা হবে। তাছাড়া আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কাজ করবে ইউএস-বাংলা।
গত ১২ মার্চ নেপালের কাঠমাণ্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ইউএস- বাংলার বিএস২১১ ফ্লাইট বিধ্বস্ত হয়। এতে ওই ফ্লাইটে থাকা একই পরিবারের ৫ যাত্রীর মধ্যে এফ এইচ প্রিয়ক ও তার মেয়ে তামাররা নিহত হয়। আহত হন আলমুন নাহার অ্যানি, মেহেদী হাসান ও সৈয়দা কামরুন্নাহার স্বর্ণা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০১৮
আরএস/জেডএস