রোববার (১৮ মার্চ) রাত ১০টায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৃধা মোজাহিদুল ইসলাম এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, আলমগীর, রিয়াজ, রাশেদ, নাজিম, মাসুদ, আবু তাহের, সাইফুল, রফিক, সাজাহান, করিম, মারুফ, বাচ্চু, রাসেল, রশিদ মাঝি, রশিদ রাঢী ও সুজন।
ভোলা সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান জানান, ইলিশের অভায়শ্রমে ইলিশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের নেতৃতৃত্বে পুলিশ এবং নৌ-পুলিশ নিয়ে যৌথ অভিযানে পরিচালনা করা হয়। এ সময় ৩টি ট্রলার নিয়ে ইলিশ ধরার অপরাধে মেঘনার রামদাসপুরসহ বিভিন্ন পয়েন্টে থেকে ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জালসহ ১৬ জেলেকে আটক করে।
পরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রত্যেকের ২ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
এ সময় এদের কাছ থেকে ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে। আটককৃত জাল মেঘনায় তীরে পুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়া হয়েছে।
এদিকে অপর এক অভিযানে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি দল রামদাসপুর এলাকায় অভিযান চারিয়ে প্রায় ১২ কোটি টাকার কারেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের জাল জব্দ করেছে।
ইলিশের অভায়াশ্রমে মেঘনার ও তেতুলিয়া নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য বিভাগ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
এসএইচ