বৃহস্পতিবার (২২ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে লক্ষীপুর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশের মাঠে জানাজা হয়। এ সময় পুলিশের একটি দল কাকন বিবিকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন।
জানাজায় উপস্থিত ছিলেন- জেলা প্রশাসক সাবিরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার বরকত উল্লাহ খান, দোয়ারাবাজার উপজেলার চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী বীর প্রতিক, দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী মহুয়া মমতাজ, দোয়ারাবাজার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালেহা বেগম, সহকারী পুলিশ সুপার দোলন
মিয়া, হাওর বাঁচাও সুনামগঞ্জ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা বজলুল মজিদ খসরু, আব্দুল মজিদ বীর প্রতিক, আব্দুল হালিম বীর প্রতিক প্রমুখ। এ ছাড়াও উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাসহ হাজার হাজার মানুষ নামাজের জানাজায় অংশ নেন।
জানাজা শেষে কাকন বিবির মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধ কমান্ড ইউনিট, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষেদের চেয়ারম্যানগণ সহ এলাকার বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন।
জানাজার পূর্বে জেলা প্রশাসক সাবিরুল ইসলাম জানান, স্বাধীনতার মাসে আমরা একজন খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হারিয়েছি।
তার খেতাবটি গেজেট আকারে হয়নি। কিন্তু আমরা সেই প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
**নিজ গ্রামে পৌঁছেছে কাকন বিবির মরদেহ
**বীরপ্রতীক খেতাব ‘গেজেটভুক্ত’ না হওয়া দুঃখজনক
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৯ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০১৮
এনটি