রোববার (১৬ সেপ্টেম্বর) বাদ আসর সিলেটের ওসমানী নগরের উমরপুর ইউনিয়নের খুজগীপুর মান উল্যা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাযা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে মরহুমের প্রথম জানাযা বাদ যোহর হযরত শাহ জালাল দরগাহ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ আজিজুর রহমান রোববার সকাল ৮টায় নগরের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘ দিন থেকে বার্ধক্য জনিত রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৭৯ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
শাহ আজিজুর রহমানের মৃত্যুতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, শ্রেণী পেশার মানুষ শোক প্রকাশ করেছেন। কিংবদন্তি এই নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, জেলা আ.লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সিলেট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-২ আসনের সংসদস সদস্য ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ইয়াহইয়া চৌধূরী এহিয়া, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন, যুক্তরাজ্য আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধূরী, বালাগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাকুর রহমান মফুরসহ অনেকে।
বাংলাদেশ সময়: ০২৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৮
এনইউ/এনএইচটি