বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার বিলটি পাস করার প্রস্তাব করেন। এরআগে বিলের নানা অসঙ্গতি সংসদে তুলে ধরেন বিরোধীদলের সদস্যরা।
বিভিন্ন ক্রীড়া সংস্থাকে স্বীকৃতি ও সনদ দেওয়াসহ বিলে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যাবলী বিবৃত হয়েছে। দু’টি কমিটি এই পরিষদ পরিচালনা করবে। সাধারণ পরিষদ ক্রীড়ার উন্নয়ন ও প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্বাহী কমিটিকে পরামর্শ দেবেন। তবে উভয় কমিটির সভাপতি, সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী। উভয় কমিটির সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবেন পরিষদের নিয়োজিত সচিব।
সাধারণ পরিষদে ১১ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ৩০ ক্যাটাগরিতে শতাধিক সদস্যকে অন্তর্ভুক্তির বিধান রাখা হয়েছে। সাধারণ পরিষদ দুই বছরে একবার সভায় মিলিত হবে। তবে প্রতি বছর অডিট করাবে। নির্বাহী কমিটি প্রতি তিন মাস অন্তর সভা করবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দেশের ক্রীড়া খাতের উন্নয়ন, ক্রীড়া কর্মকাণ্ডের সমন্বয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে ৯ মার্চ ২০১১ পর্যন্ত সংশোধিত বিদ্যমান ন্যাশনাল স্পোর্টস কাউন্সিল অ্যাক্ট ১৯৭৪ রহিত করে সংশোধিত আকারে এই আইন প্রণয়ন করা হয়।
অক্টোবরে কাজে নামছে গুজব শনাক্তকারী সেল
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৮
এসএম/এএ