সংস্থাটি বলছে, এ দেশে পান করার ৪১ শতাংশ পানিতে ই-কোলি ব্যাকটেরিয়া আছে। আর ১৩ শতাংশ পানি আর্সেনিকযুক্ত।
বিশুদ্ধ পানির আরেক নাম যেমন জীবন। তেমনি মানুষের মৃত্যুও সবচেয়ে বেশি হয় দূষিত পানির কারণে।
বিশ্বব্যাংকের গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বিশুদ্ধ পানির চরম সংকট চলছে। নলকূপ বা উপরিভাগ পানির সব কয়টি উৎসই এখন ঝুঁকিতে।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র অর্থনীতিবিদ জর্জ জোসেফ বলেন, এখনই বিশুদ্ধ পানির উৎসের প্রতি সচেতন না হলে ভষ্যিতে ভয়াবহ পরিণতির শিকার হতে হবে।
বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা উন্নত করা গেলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আরও গতিশীল হবে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।
এ সময় পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানান, সারাদেশে বিশুদ্ধ পানির সরবরাহ নিশ্চিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১১, ২০১৮
এমআইএস/এমএ