শুক্রবার (১২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় একাধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ওই যাত্রীর ব্যাগে স্বর্ণ থাকার বিষয়টা নিশ্চিত করা হয়। আটক আলমগীর নোয়াখালীর চাটখিল থানার মো. ইব্রাহিম খলিলের ছেলে।
কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ওই যাত্রী বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তার গতিবিধি দেখে সন্দেহ হয়। পরে কাস্টমস সদস্যরা তার ব্যাগ স্ক্যান করে একটি প্যাকেটে স্বর্ণের বারের অস্তিত্ব দেখতে পায়। পরে ওই প্যাকেট থেকে এক কেজি ৭০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ সাদৃশ্য বালু পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে পরীক্ষায় স্বর্ণ ধরা না পড়লেও পরে জেলা শহর যশোরে নিয়ে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার করে স্বর্ণ নিশ্চিত হওয়া যায়। জব্দ হওয়া স্বর্ণের বাজার মূল্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সহকারী কমিশনার জাকীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, স্বর্ণের বার গুড়া করে মাটি রং মিশিয়ে বালুর দানা দেখিয়ে কৌশলে ভারতে পাচার করছিল। কাস্টমস সদস্যরা পরীক্ষা করে স্বর্ণবার নিশ্চিত হয়।
আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্বর্ণ পাচার আইনে মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশে সোপর্দের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এ কাস্টমস কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ১২, ২০১৮
এজেডএইচ/জিপি