বুধবার (২০ মার্চ) বিকেল উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। সেখান থেকে তাদের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হবে।
এর আগে (১৯ মার্চ) মঙ্গলবার দিনগত রাতে ১২ রোহিঙ্গাদের উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া রাজমিস্ত্রির কাজ করার জন্য তারা ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে আসেন।
উদ্ধার হওয়া ১২ রোহিঙ্গা হলেন- উখিয়া বালুখালী ক্যাম্পের এ ব্লকের আবদুল রহমানের ছেলে ছৈয়দ আমিন (৩০), আবদুল গণির ছেলে হোসেন (২৫), তার ভাই সাদেক (১৯), হারুন সালামের ছেলে রাহমত উল্লাহ (২৫), মোহাম্মদ মুছার ছেলে জোবায়ের(২৩), ফয়েজ আহমদের ছেলে আবদুর রব (২৫), নুর মোহাম্মদের ছেলে আলী আহমদ (২১), আবু ছৈয়দের ছেলে নুর সালাম(২০), ফয়জুর ইসলামের ছেলে সাদেক হোসেন (১৯), মোহাম্মদ ছৈয়দের ছেলে ইয়াদুল ইসলাম(১৯), আবদুল মালেকের ছেলে জোবায়ের (৩০) ও জামতলী ক্যাম্পে থাকা আবদুল গণির ছেলে নুর হোসেন (১৯)।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, ওই রোহিঙ্গাদের বিকেলে উখিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে তাদের স্ব-স্ব ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ওসি আরও জানান, মেদাকচ্ছপিয়া এলাকার ওমর আলীর ছেলে আনোয়ার হোসেন বাড়িতে একদল রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে গোপন সূত্রে এমন খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত চৌধুরীর নেতৃত্বে সঙ্গীয় পুলিশ ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।
রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এরা রাজমিস্ত্রির কাজ করার জন্য ক্যাম্প থেকে পালিয়ে এখানে চলে আসেন। তাদের আদি নিবাস মিয়ানমারের আকিয়াব ও বুচিডং এলাকায়। এখানে উখিয়ার জামতলী ও বালুখালী ক্যাম্পে থাকতো।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৮ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৯
এসবি/এএটি