প্রকল্পের আওতায় ৩৬ কোটি ২০ লাখ টাকা খরচ করবে সরকার। রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট ও চট্টগ্রামে টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে।
প্রকল্পের আওতায় চারটি বিভাগীয় শহরে পাঁচতলা ভিতের উপর তিন তলা ভবন নির্মাণ করা হবে। এসব ভবনসমূহে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের মাধ্যমে চার বিভাগীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগার ও সিপাহী ব্যারাক নির্মাণ করা হবে।
‘চার বিভাগীয় শহরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় ল্যাবরেটরি যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, অফিস সরঞ্জাম, ক্যামেরা, এসি, সাতটি যানবাহন, চার সেট ল্যাবরেটরি যন্ত্রপাতি ও ১৩টি কম্পিউটার কেনা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব (মাদক-১) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন বাংলানিউজকে বলেন, প্রকল্পের আওতায় চার বিভাগীয় শহরে টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে। অনেকে মাদক বিভিন্নভাবে পাচার করছে টেস্টিং ল্যাবরেটরির মাধ্যমে মাদক ধরা পড়বে। নতুন নতুন মাদক বের হচ্ছে, নানা উপায়ে এগুলো পাচার হচ্ছে। এগুলো গবেষণার জন্যও টেস্টিং ল্যাব ও গবেষণাগার স্থাপন করা হবে।
২০১৯ সালের মে মাস থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের সহযোগী সরকারী প্রতিষ্ঠান যেমন, পুলিশ, র্যাব, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, বিজিবি, কোস্টগার্ড ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান। দেশের তরুণ সমাজকে মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রোধকল্পে অধিদপ্তরের কার্যক্রম জোরালো ভূমিকা রাখার লক্ষ্যেই এমন উদ্যোগ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৫ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০১৯
এমআইএস/এমজেএফ