সালেহ আহমদ মিয়া, সুলতান আলি, শেখ মো. আবদুল গফুর, জাহানারা বেগম, জুবের আহমেদ, মো. সমুজ আলি, আজাদ খান, সামছু হোসেন, শওকত ওসমান, আবু সালেহ মো. ইসহাক নামে ওই ১০ জনের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহায়তা চেয়ে সম্প্রতি এ আবেদন করা হয়।
এইচআরপিবি প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদের নেতৃত্বে সংস্থার এক প্রতিনিধিদল সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) কমিশনার গোলাম কিবরিয়া, জেলা পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান, এডিসি (রেভিনিউ) মো. আবদুল্লাহ, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার ফারুক আহেমেদ এবং জেলা রেজিস্ট্রার জসিম উদ্দিন ভুইয়ার সঙ্গে আলোচনা করেন।
তারা ভুক্তভোগীদের সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তুলে ধরেন মিথ্যা মামলা করে ক্ষতিপূরনের অর্থ প্রদানে বাধা, জোরপূর্বক বাড়ি দখলে রাখা, সম্পত্তি অবৈধভাবে দখল করা, বিদেশে অবস্থানের সুযোগে সম্পত্তি ভুয়া নামজারি করা-সহ বিভিন্নভাবে প্রবাসীদের হয়রানি ও তাদের অধিকার লঙ্ঘন কথা।
কিছু বিষয়ে এসএমপি কমিশনার ও জেলা পুলিশ সুপার তাৎক্ষণিক সমাধানের নির্দেশনা দেন।
আলোচনার সময় এইচআরপিবির প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংস্থার যুক্তরাজ্য শাখার প্রেসিডেন্ট মো. রহমত আলী, সিলেট শাখার প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট আবদুল হাই কাইয়ুম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২২২৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০১৯
এইচএ/