সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব সরকার এ রায় দেন।
এর আগে, দুপুরের দিকে উপজেলার মনিরামপুর গ্রামে তার নিজ বাড়িতে খোলা চেম্বারে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হুসেইন খাঁন বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, নিজের নামের সঙ্গে ডাক্তার ও ডিএমএ পদবি সম্বলিত প্যাড ছাপিয়ে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন পল্লী চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ নেওয়া সেলিম আহমেদ। তিনি দ্বারিয়াপুর বাজারের কাদের ড্রাগ হাউজ ও মনিরামপুর নিজ বাড়িতে চেম্বার খুলে রোগীদের নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ব্যবস্থাপত্রও দিয়ে আসছিলেন। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে দুপুরে তার নিজ বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে পল্লী চিকিৎসক হলেও তার ছাপানো প্যাডে নামের আগে ডাক্তার ও শেষে ডিএমএ পদবী লেখা দেখা যায়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-২০১০ আইনে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা এবং ভবিষ্যতে ডাক্তার ও ডিএমএ পদবী ব্যবহার করবেন না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়।
অভিযানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন- শাহজাদপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র নাসির উদ্দিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী, শাহজাদপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) উজ্জল হোসেনসহ পুলিশ সদস্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০১৯
এসআরএস