সরেজমিনে দেখা যায়, ঝুঁকিপূর্ণ ছাদের নিচে কাজ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অফিসে প্রবেশ করলে যে কেউ চমকে উঠবেন।
অফিসে সেবা নিতে আসা রহিম উদ্দীন বাংলানিউজকে বলেন, জমির কাজে এর আগেও আমি এই অফিসে এসেছি। কিন্তু বৃহস্পতিবার দুপুরে অফিসে ঢুকেই আমি চমকে গেছি। কারণ মানুষ তো এখন মোটরসাইকেল চালানোর সময় হেলমেট পরে না। কিন্তু এই অফিসের লোকজন হেলমেট পরে কাজ করছেন। বিষয়টি হাস্যকর হলেও তাদেরও তো প্রাণের ভয় আছে। তাই তারা হেলমেট পরে নিত্যদিনের কাজ চালাচ্ছেন।
কাহারোল উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার শহীদুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, আমাদের অফিসের অবস্থা খুবই খারাপ। যখন-তখন ভেঙে পড়ে যেতে পারে। আমরা খুব আতঙ্কে বসে কাজ করছি। তাছাড়া জনগণের বহু মূল্যবান জমির দলিলাদি এই অফিসে সংরক্ষণ করা দুস্কর হয়ে পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, অফিস নির্মাণ ও সংস্কারের জন্য আমি আমাদের মন্ত্রণালয়ে ২/১ দিনের মধ্যে আবেদন পাঠাবো।
বাংলাদেশ সময়: ২০১১ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০১৯
এনটি