বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে এসে রুমকির মরদেহ শনাক্ত করেন মাকসুদুর রহমানের খালাতো ভাই ইমতিয়াজ আহমেদ।
তিনি বলেন, বনানীর ওই ভবনের ১০ অথবা ১১ তলায় একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে চাকরি করতেন তারা স্বামী-স্ত্রী।
মাকসুদুরের মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতালে রাখা আছে বলেও জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা মৃত অবস্থায় রুমকিকে উদ্ধার করে ঢামেকে নিয়ে যায়।
নিহত রুমকি নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার আশরাফ আলীর সন্তান। বর্তমানে তারা স্বামী-স্ত্রী গেন্ডারিয়ার আলমগঞ্জ এলাকায় নিজবাড়িতে থাকতেন। তাদের কোনো সন্তান ছিল না।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০১৯
এজেডএস/এএ