মামা হারানোর বেদনায় মুহ্যমান হয়ে ভাগনি চম্পা বলেন, ঘটনার সময় মামা ফোন করে বলেছিলেন, আগুন লেগেছে আমার জন্য দোয়া করিস।
‘মামা তোমার জন্য তো দোয়া করেছি, তাহলে তুমি চলে গেলা কেন?’ আর্তনাদ করছিলেন চার ভাগনি।
ভাগনি রোকসানা আক্তার চম্পা আরও বলেন, মামা আমাদের দেখাশোনা করতেন। কল্পনাও করিনি আমাদের মামাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাবো। অনেক আশা করে ছিলাম মামাকে জীবিত পাবো। সেটা আর হলো না।
সোহরাওয়ার্দী কলেজে অনার্সের ছাত্রী চম্পা বাংলানিউজকে আরও বলেন, মামা আমাদের নিয়ে সবুজবাগের আহমদ নগর এলাকায় থাকেন। মামি ও এক কন্যা থাকেন ফিলিপাইনে। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। বনানীর ওই ভবনের ১০ তলায় একটি কোম্পানিতে মামা চাকরি করতেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০১৯
এজেডএস/এএ