তিনি বলেছেন, আমরা আর অতীত থেকে শিক্ষা নিতে চাই না। প্রতিটি ভবনের জন্য একটি ইউনিক ডিজিটাল নম্বর করে দেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) রাত সোয়া ১০টায় অগ্নিকাণ্ডস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পরে ঝুঁকিপূর্ণ ফ্যাক্টরি কিন্তু বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমি আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পত্রিকায় দেবো, বিল্ডিং মালিকদের নকশা দাখিল করতে হবে। যারা দাখিল করতে ব্যর্থ হবেন, আমি নগরের মেয়র হিসেবে জিরো টলারেন্স ব্যবস্থা নেবো।
মেয়র বলেন, তারা (ভবন মালিকরা) বিল্ডিং তৈরি করেছে। নীচে দেখা যাচ্ছে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা, এই জায়গাও বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আমি অনুরোধ করবো নিজ নিজ দায়িত্বে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করবেন। প্রত্যেকটা বিল্ডিংয়ে ফায়ার সেফটি কোড অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা অতিসত্ত্বর করতে হবে, কারণ আমরা আর কতো শিক্ষা নিবো? আমরা আর শিক্ষা নিতে চাই না। আমরা এটা বাস্তবায়ন করতে চাই।
এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের উপ দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজ্জাদ হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২৪৯ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৯
পিএম/এসএইচএস/এমএ/