এর আগে রাত সাড়ে ১০টার দিকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে মরদেহ গুলো ঢামেক হাসপাতালের মর্গে আনা হয়। এর মধ্যে এক মরদেহের সঙ্গে থাকা পরিচয়পত্র দেখে নাম পাওয়া গেলেও তার স্বজনদের পাওয়া যায়নি।
পড়ুন>>
** মামাকে খুঁজে পেলো ৪ ভাগনি, তবে জীবিত নয় মৃত!
শনাক্ত হওয়া নিহতরা হলেন-ফজলে রাব্বি (২৭), আনজীর আবির (২৪), শেখ জারিন তাসনিম বৃষ্টি (২৭), আমির হোসেন রাব্বি (২৯), মির্জা আতিকুর রহমান (৪৪), মঞ্জুর হাসান (৩৫) এবং পরিচয়পত্র দেখে ইখতিয়ার হোসেনকে শনাক্ত করা হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতাল ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রভাষক ডা. প্রদীপ বিশ্বাস সাংবাদিকদের বলেন, বনানীর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭টি মৃতদেহ মর্গে এসেছে। নিহতদের স্বজনরা মৃতদেহ দেখে সরাসরি তাদের শনাক্ত করেছেন। মৃতদেহগুলো বিকৃত না হওয়ার কারণে স্বজনেরা দ্রুত শনাক্ত করতে পেরেছে। তবে নিহতের স্বজনেরা মৃতদেহগুলোর ময়নাতদন্ত না করার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেছে। তবে ময়নাতদন্ত করার জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম।
ঢামেক হাসপাতালের মর্গে অবস্থান করা বনানী থানার এস আই আবু তাহের ভূঁইয়া জানান, ৭টি মৃতদের মধ্যে ৬টি শনাক্ত হয়েছে। এই ৬টি মৃতদেহ বিনা ময়নাতদন্তে স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেয়ার কাজ চলছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুন লাগে। এতে এ পর্যন্ত ১৯জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১৫২ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৯
এজেডএস/এমএ