তিনি ঢাকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এশিয়ান ইউনিভার্সিটির বিবিএ ৫১তম ব্যাচের ছাত্রী ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) দিনগত রাতে এশিয়ান ইউনিভার্সিটির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে নিহত ওই ছাত্রীর ছবিসহ তিনটি ছবি পোস্ট করা হয়।
পড়াশোনার পাশাপাশি মিথি একটি ট্যুরিজম কোম্পানিতে চাকরি করতেন। এফ আর টাওয়ারে ওই ট্যুরিজম কোম্পানির অফিস।
জানা যায়, অন্যান্য দিনের মতোই অফিসে যান মিথি। বৃহস্পতিবার দুপুরে আকস্মিক ওই ভবনে আগুন লাগে। এতে অনেকেই হুড়োহুড়ি নামতে পারলেও কমপক্ষে ১৯জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এর মধ্যে রয়েছেন মিথিও।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মিথির বাড়ি আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে। তার বাবার নাম মাসুদুর রহমান। তিনি পেশায় একজন আইনজীবী।
তবে এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি মোবাইলে ফোন রিসিভ করেননি।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৯
এমবিএইচ/এমএ