আগুন লাগার পর একদিন রোববার (৩১ মার্চ) সকাল ১১টায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পুড়ে যাওয়া হান্ডি বাসন বা ক্রোকারিজ পণ্য বিক্রিতে ব্যস্ত ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।
অর্ধেক পুড়ে যাওয়া এসব পণ্য কিনতে ক্রেতারাও ভিড় করছেন।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, আমার চারটি দোকানই ছিলো ক্রোকারিজের। পুড়ে যাওয়া দোকানের কিছু মালপত্র অর্ধেক পুড়ছে। এসব পণ্য দোকানের কর্মচারীরা বিক্রি করছেন।
আরেক ক্রোকারিজ ব্যবসায়ী আওলাদুল হক বলেন, যে কড়াই’র দাম ৮০০ টাকা, সেটা এখন ৪০০ টাকায় বিক্রি করেছি। এভাবে কিছু জিনিস একেবারে পানির দামে আবার কিছু জিনিস অর্ধেক দামে বিক্রি করছি। ব্যবসায়ী আহসান উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, ভাই, এখন যাই দাম পাইলাম, সেটাই লাভ। কারণ আগুনে পুড়ে গেলে তো পাওয়ার কিছু থাকে না।
তাসফিয়াহ হক নামে এক ক্রেতা একটি বড় কড়াই সাড়ে ৩০০ টাকা ও একটি বড় বউল (বাটি) কিনেছেন ২০০ টাকা দিয়ে।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ব্যবহার করা গেলেই টাকা উসুল হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৭ ঘণ্টা, মার্চ ৩১,২০১৯
টিএম/এএটি