তীব্র তাপদাহের ফলে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষজন। একটুতেই ক্লান্ত হয়ে পড়তে হচ্ছে।
এদিকে ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ হয়ে সাধারণ মানুষজনকে কোমলপানীয় খেতে বা রাস্তার পাশে শরবতের দোকানে ভিড় করতে দেখা গেছে। তবে রাস্তার পাশে এসব শরবত খেয়ে অনেকে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগেও আক্রান্ত হচ্ছে।
ফলের দোকানি আর শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এবার শীত দ্রুত চলে গেছে। আর শীত শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গরম পড়তে শুরু করেছে। এ বৈশাখে এতো গরম আগে কখনো দেখেনি। দিনের বেলাতে কাজ করতে পারছেনা।
ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক নাজমুল হোসেনের দেওয়া তথ্য মতে, শনিবার পাবনার ঈশ্বরদীতে তাপমাত্রা ছিলো ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকালে ও রাতে তাপমাত্রা একটু কম হলেও দুপুরে দিকে এ তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে অনেক। বিকেল ৩টায় এ তাপমাত্র বেড়ে হয়েছে ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়েছে। আর সকালে ও রাতে সর্মনিম্ন তাপমাত্রা থাকছে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েকদিন পাবনা অঞ্চলে মাঝারি ধরনের তাপমাত্রা প্রবাহিত হবে। বৃষ্টি না হলে এ তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০১৮
এসএইচ