পাউবোর সার্ভেয়ার মো. মাহাবুব আলম বাংলানিউজকে বলেন, জেলার প্রধান তিনটি নদীর পানি বিপদসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে। পানি বাড়া অব্যাহত থাকলে রাতের মধ্যে নদীগুলোর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করবে।
দিনাজপুর শহরের মাঝাডাঙ্গা গ্রাম সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পুনর্ভবা নদীর পানি বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করলে মাঝাডাঙ্গা গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে ফসলের ক্ষেত। নদীর পানি আরও বাড়লে প্রথমেই প্লাবিত হবে পুরো মাঝাডাঙ্গা গ্রাম।
দিনাজপুর জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া যদি কোনো এলাকা বন্যাকবলিত হয়, তাহলে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। এজন্য জেলা প্রশাসনের ত্রাণ ভাণ্ডারে মজুদ রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় খোলা হয়েছে জেলা প্রশাসনের একটি কন্ট্রোল রুম।
বাংলাদেশ সময়: ২০১০ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০১৯
এসআরএস