শুক্রবার (২৬ জুলাই) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুই ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহনসহ বিভিন্ন পরিবহন।
জানা যায়, ভোলার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যোগাযোগের অন্যতম সহজ মাধ্যম ভোলা-লক্ষীপুর রুট।
একটি সচল থাকলেও যানবাহনের জট না কমায় গত মঙ্গলবার নতুন একটি ফেরি যোগ করা হয়। এতেও দুই পাশের যানবাহনের চাপ কমানো যাচ্ছে না।
ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান চালকেরা জানায়, ভোলা-লক্ষীপুর রুটটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এ রুটে সেবার মান বাড়েনি। একের পর এক ভোগান্তি বাড়ছে। এখানে নিয়মিত ৪/৫টি ফেরি চালু করলে জট কমে যাবে।
ট্রাক চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফেরি বিকল থাকায় এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ঘাটে অপেক্ষা করেও ফেরির দেখা পাচ্ছেন না। কারো ট্রাকের কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ঘাটে অনেক ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় তাদের।
বিআইডব্লিটিসির ম্যানেজার ইমরান খান বাংলানিউজকে জানান, বিকল ফেরি সচলের চেষ্টা চলছে। আগামী দুইদিনের মধ্যে বিকল হওয়া ফেরি দুইটি চালু হলে জট কমে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪২ ঘণ্টা, জুলাই ২৬, ২০১৯
এনটি