রোববার (২৮ জুলাই) দিনগত রাত ২টার দিকে চরে আটকে যাওয়ার পর সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুর ৩টা পর্যন্ত লঞ্চটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন লঞ্চের যাত্রীরা। মাঝনদীতে আটকে পড়া যাত্রীরা পড়েছেন ভোগান্তিতে।
জানা যায়, চরে আটকে যাওয়া লঞ্চটিতে ৫ শতাধিক যাত্রী ছিল।
চরে আটকে যাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে লঞ্চের সুপারভাইজার মো. কাদের বাংলানিউজকে জানান, বিকল্প একটি লঞ্চের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এছাড়া কিছু যাত্রী আগে থেকেই বিকল্প পথে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছেন।
তবে এখনও যারা লঞ্চে রয়েছেন তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান মেহেন্দিগঞ্জের কালিগঞ্জ নৌ-ফাড়ি পুলিশের উপ পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রাজ্জাক। পাশাপাশি লঞ্চটিকে উদ্ধারের কার্যক্রমও চলমান।
পটুয়াখালী অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) কর্মকর্তা খাজা সাদিকুর রহমান বলেন, লঞ্চটি ডুবে চরে আটকে যাওয়ার পর জোয়ারের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছিল, তবে পানি কম হওয়ায় এটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। যাত্রীদের বিকল্প ব্যবস্থায় গন্তব্যে পাঠানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৪ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১৯
এমএস/এইচএডি