সোমবার (২৯ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে বিকল্প লঞ্চ এমভি চন্দ্রদীপের সাহায্যে তাদের বরিশালে পাঠানো হয়। যেখান থেকে যাত্রীরা নিজ নিজ গন্তব্যে উদ্দেশে চলে যাবেন।
এমভি জামাল-৫ লঞ্চের সুপারভাইজার মো. কাদের বাংলানিউজকে জানান, বিকল্প লঞ্চের মাধ্যমে যাত্রীদের বরিশালে পাঠানো হয়েছে। আর এমভি জামাল-৫ পাতারহাট সংলগ্ন নদীতেই রয়েছে। রাতে বড় জোয়ার হলে সেটি সরিয়ে নেওয়া হবে।
মেহেন্দিগঞ্জের কালিগঞ্জ নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রাজ্জাক জানান, রোববার (জুলাই) দিনগত রাত ১টার দিকে ৫শতাধিক যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি পাতারহাট সংলগ্ন দেওয়ানবাড়ি এলাকার চরে আটকে যায়। এরপর জোয়ার হলেও সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত লঞ্চটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তবে বিকল্প লঞ্চের মাধ্যেমে যাত্রীদের বরিশাল পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে নিজ নিজ গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেবেন যাত্রীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১৯
এমএস/ওএইচ/