বুধবার (২৮ আগস্ট) ভোরে সীমান্তবর্তী দর্পনগর মমতাজগঞ্জ খেওয়াঘাট থেকে তাদের আটক করা হয়।
নারী-শিশুসহ আটক ১৪ রোহিঙ্গা হলো, ফরিদ মিয়া (৫০), সালেহা বেগম (৪৫), মীর জাহেদ (১০), মজিবুল হক (৮), জাবুল (৫), আজজুল হক (৩), মো. ওয়ারেছ আলী (৩০), দেলোয়াছ বেগম (৩০), তাসলিমা (৬), মোস্তাকিমা (৪), মোন্তাজ বেগম (২৭), তমাল হোসেন (৩০), মো. শফি (২৭), সৈয়দ আলম (৩০)।
কানাইঘাট থানার উপ পরিদর্শক আবু কাওসার বাংলানিউজকে বলেন, আটক করা রোহিঙ্গারা একটি মাইক্রেবাসে করে স্থানীয় মমতাজগঞ্জ খেয়াঘাটে এসে নামে। পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। তবে, রোহিঙ্গারা বাংলায় কিছু কিছু কথা বলতে পারে। তারা জানায় দালাল নূর উল্লাহ তাদের কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে ভারতে পৌঁছে দিতে চেয়েছিল।
সিলেট জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, আটক দালাল জানিয়েছেন, তার বাড়ি কিশোরগঞ্জে। তিনি নাকি ভারতে পড়ালেখা করেছেন, সেই কারণে সার্টিফিকেট সংগ্রহের জন্য চোরাই পথে যাচ্ছিল। আটকদের পুলিশি পাহারায় কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২৮, ২০১৯
এনইউ/এএটি