বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফতাবুজ্জামানের আদালতে এ জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।
কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল হাই জানান, আদালতে ওহিদুর জামান স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত তিনি আদালতকে জানিয়েছেন।
গ্রেফতার ওহিদুর জামান খুলনার নড়াইল কালিয়া কলাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তাকে বুধবার (২৮ আগস্ট) মাদারিপুরের শিবচর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় উদ্ধার করা হয় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাপাতি।
বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ায় হত্যাকাণ্ডের শিকার হন দিদারুল। তার বাড়ি খুলনার তেরখাদা থানার রাজাপুর গ্রামে। গত ২৬ জুলাই তিনি মসজিদটিতে ইমাম হিসেবে নিয়োগ পান।
স্বীকারোক্তিতে আসামি জানায়, সোনার বার কিনে ব্যবসা করার জন্য দিদারুল ওহিদুর জামানকে কয়েক দফায় এক লাখেরও বেশি টাকা দিয়েছিল। টাকা ফেরত চাওয়ায় চেতনানাশক ওষুধ কোকের সঙ্গে মিশিয়ে পান করানো হয় দিদারকে। এটা পান করার পর সে অচেতন হয়ে গেলে চাপাতি দিয়ে তার গলাকেটে হত্যা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২৯, ২০১৯
এইচএডি/