একটি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সকালে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন ও বায়েজিদুর রহমান খান অনুসন্ধানে যান। দুপুর ২টা পর্যন্ত তারা ওই কার্যালয়ের ২৪টি শাখায় যান এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখতে চান।
অভিযান শেষে অনুসন্ধান দলের প্রধান আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানান, কোটেশনের মাধ্যমে কেনাকাটা ও আম বাগান ইজারা দেওয়ার ক্ষেত্রে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বড় ধরনের দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে।
এছাড়া আরও কিছু বিষয়ে দুর্নীতি ও অনিয়ম ধরা পড়েছে। একটি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা সেখানে গিয়ে এসব দুর্নীতি দেখতে পান। আলামত হিসেবে এখান থেকে তারা এর বিভিন্ন কাগজপত্র নিয়েছেন। বিষয়গুলো প্রতিবেদন আকারে ঢাকায় দুদক কার্যালয়ে পাঠাবেন। সেখান থেকে নির্দেশনা আসার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, পুকুর পুনঃখনন ও ভূ-উপরিস্থ পানি উন্নয়নের মাধ্যমে ক্ষুদ্র সেচে ব্যবহারের দক্ষতা লাভে ১৬ জন কর্মকর্তার বিদেশ সফর নিয়ে কর্তৃপক্ষের ব্যাখাও শুনেছেন তারা। এসব তথ্য প্রতিবেদন আকারে দু'দিনের মধ্যে দুদকের কার্যালয়ে পাঠানো হবে।
দুদক দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়ার ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি বিএমডিএ কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৯
এসএস/এএ