দণ্ডপ্রাপ্ত নিখিল চন্দ্র শীল ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার পূর্ব দপদপিয়া এলাকার লক্ষ্মী চন্দ্র শীলের ছেলে।
রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আবু শামীম আজাদ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, আসামির সঙ্গে নলছিটি উপজেলার রায়পাশা এলাকার বাসিন্দা ও ভিকটিমের সঙ্গে বিয়ের কথাবার্তা চলছিলো। সেই সূত্র ধরে নিখিল চন্দ্র শীল তাকে ২০১৪ সালের ১১ ডিসেম্বর বরিশাল নগরের বিবির পুকুর এলাকায় ঘুরতে যায়। কিন্তু কৌশলে ভিকটিমকে নিয়ে নগরের পোর্ট রোড এলাকার একটি আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে ওঠে নিখিল। সেখানে তাকে একাধিকবার ধর্ষণের পর বিয়ের আশ্বাস দিয়ে হোটেল ত্যাগ করে।
পরবর্তীতে ভিকটিম বিয়ের কথা বললে নিখিল তালবাহানা শুরু করে। একপর্যায়ে ২০১৫ সালের ১০ জুন বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করেন ভিকটিম। এরপর ২০১৬ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ওই মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শামীম হোসেন।
আদালত সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রোববার এ রায় দেন বলে জানিয়েছেন সরকারি কৌঁসুলি (স্পেশাল পিপি ) ফয়জুল হক ফয়েজ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৯
এমএস/ওএইচ/