রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে এই কমিটি তদন্ত আরো দশ দিন কাজ করতে পারবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন অধিশাখা) মুশফিকুর রহমানকে আহ্বায়ক করে গত ২৫ আগস্ট পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
‘কমিটিকে প্রকাশিত ভিডিওটির সঠিকতা যাচাই করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। এছাড়া কমিটি প্রয়োজনে সরেজমিন পরিদর্শন করবে এবং ভিডিওটির সঠিকতা যাচাইয়ের বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেবে। কমিটিকে প্রতিবেদনে সুষ্পষ্ট মতামত দিতে হবে। ’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারের একজন প্রতিনিধি, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) একজন প্রতিনিধি কমিটিতে সদস্য হিসেবে থাকবেন। সদস্যরা কেউই উপসচিব পদমর্যাদার নিচে হতে পারবে না।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন শৃঙ্খলা অধিশাখার উপসচিব কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
গত মাসে ফেসবুকে আপলোড করা একটি ভিডিওতে জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীরের খাস কামরায় যে নারীকে দেখা যায়, তিনি ওই অফিসের পিয়ন বলে স্থানীয়রা শনাক্ত করেছেন।
এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টির পর জেলা প্রশাসককে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ওএসডি করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটি এরই মধ্যে জামালপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩০২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
এমআইএইচ/এমইউএম