রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত ১১টা ৬ মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় নির্বাচন কমিশন ভবনের নিচতলায় লাগা আগুন নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
নির্বাচন ভবনের বেজমেন্টে ৪ হাজার ৫শ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন রাখা ছিল। এছাড়াও বেশ কিছু কার্টন ছিল সেখানে।
ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম বলেছেন, ইভিএমের কিছু ক্ষতি হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র ও কারণ বিষয়ে পরবর্তীতে খোঁজ নেবো।
শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে জানান তিনি।
এ ঘটনার কারণ উদ্ধারে দু'টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে সব বোঝা যাবে। তবে তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি।
দুটি তদন্ত কমিটির একটি গঠন করা হয়েছে ইসির অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেছুর রহমান প্রদান করে। তিন সদস্যের এই কমিটি তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে।
অন্যদিকে ফায়ার সার্ভিস একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তিন সদস্যের কমিটি প্রতিবেদন জমা দেবে দুই সপ্তাহের মধ্যে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বর্তমানে দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। তবে আগুন লাগার খবর শুনেই জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার ছুটে আসেন। তিনি বলেছেন, তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৮০২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
ইইউডি/এমইউএম