আটক বাকি দু’জন হলেন, আওয়াল হাওলাদার (২৬) ও সুজন শাহজালাল (২১)।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
র্যাব-১ এর স্কোয়াড কমান্ডার (সিপিসি-১) এএসপি মো. কামরুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, ৭ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ভোরে টঙ্গী কলেজ গেট এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে কামরুল ইসলাম খুন হন। পরে এ ঘটনায় থানা পুলিশের পাশাপাশি ছায়াতদন্ত শুরু করে র্যাব। তদন্তের ধারাবাহিকতায় রোববার রাতে হত্যাকাণ্ডের মূলহোতাসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আটকের সময় তাদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা একটি সুইচ গিয়ার চাকু উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (০৯ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় কারওয়ানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
নিহত কামরুল ওই কোম্পানির জোনাল ম্যানেজার হিসেবে সিলেটে কর্মরত ছিলেন। শনিবার ভোরে তিনি একটি অফিসিয়াল মিটিংয়ে যোগ দিতে টঙ্গী কলেজ গেট এলাকায় বাস থেকে নামার পর ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। ছিনতাইকারীরা তাকে ছুরিকাঘাত করে তার সঙ্গে থাকা মোবাইল, ল্যাপটপ ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। সকালে কলেজ গেট এলাকায় মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
বাংলাদেশ সময়: ১০২১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
পিএম/এএটি