বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় মহানগর হাকিম আতিকুস সামাদ এই জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
এর আগে, গত বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাতে নিহত মহিদুলের বড় ভাই শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে সোনাডাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ওই রাতেই দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারা হলেন সোনাডাঙ্গা সাত্তার বিশ্বাস সড়কের জলিল হোসেনের ছেলে মো. সাগর ও একই এলাকার তুহিন শেখের ছেলে মো. আশিক। দু’জনেরই বয়স ১৯ বছর। মামলার প্রধান আসামি সুমন ও মাসুম এখনো পলাতক।
গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) নগরীর সোনাডাঙ্গা এলাকার মজিদ সরণির সুজুকি শোরুমের সামনে মহিদুল ইসলাম নামে ওই যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সোনাডাঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত দাস বাংলানিউজকে জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুমন ও মাসুমের লোকদের মারধর করেছিল মহিদুল। এর প্রতিশোধ হিসেবে প্রধান আসামি সুমন ঘটনার দিন বিকেলে সাগর ও আশিককে সঙ্গে নিয়ে মহিদুলকে ‘শায়েস্তা’ করতে যায়। তাদের খুন করার উদ্দেশ্য ছিল না বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে আসামিরা। অন্য দুই আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯
এমআরএম/একে