রোবরার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রকাশিত প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে মোবাইলে বাংলানিউজকে তিনি এ কথা বলেন।
টিআইবির প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ত্রাণের টাকা দিয়ে শুধু ত্রাণ সামগ্রীই কেনা হয়, পরিবহনের জন্য সেখান থেকে কোনো বরাদ্দ হয়নি।
বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শনের ব্যাপারে তিনি বলেন, যে কয়দিন বন্যা হয়েছে, সে কয়দিন আমি কোনো না কোনো জেলায় ছিলাম। বন্যাকবলিত ২৪টি জেলা পরিদর্শনে গিয়েছি। যেখানে যখন গিয়েছি, তখন আমাদের নিজেদের পরিবহনে (মন্ত্রণালয়ের পরিবহন) করে গিয়েছি। এছাড়া, নৌকা বা স্পিডবোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে নিজস্ব জেলাগুলো থেকে। এখানে তো কোনো বিল হয়নি। কোথাও কোনো পেমেন্টও করতে হয়নি।
ডা. এনাম বলেন, ত্রাণ বিতরণে একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো এটি এতো সুষ্ঠুভাবে হয়েছে ও এতো সফল হয়েছে যে এনজিও বা ব্যক্তিগতভাবে কাউকে এগিয়ে আসতে হয়নি।
তিনি বলেন, বন্যার পূর্বাভাস পাওয়ার পরপরই সব কয়টি জেলায় ত্রাণ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর যখন বন্যা হলো, আমরা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জায়গায় জায়গায় পরিদর্শন করি। সেখানে জেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে আমরা মিটিং করেছি। মিটিংয়ে চাহিদার ওপর ভিত্তি করে নতুন করে আরও ত্রাণ সরবারাহ করেছি। আর, এই ত্রাণ সামগ্রীগুলো বিতরণে জেলায় ডিসি ও উপজেলায় ইউএনও নেতৃত্ব দিয়েছেনে। ত্রাণ বিতরণে স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ আওয়ামী লীগের নেতারা সহযোগিতা করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০১৯
এনটি